‘আমরা কোনো ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করতে যেতে চাই না, আমাদের একমাত্র কাজ হলো একটি সুন্দর নির্বাচনের পথে এগিয়ে যাওয়া।’
উপদেষ্টা বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান কাজ সবার দাবি-দাওয়া মেটানো নয়, বরং একটি সুশাসিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় উত্তরণ। একটি সুন্দর নির্বাচনের পথে এগিয়ে যাওয়া। সেক্ষেত্রে জেলা প্রশাসকরা আমাদের সবচেয়ে শক্তিশালী হাতিয়ার হতে পারেন।’
আগামী নির্বাচন সুষ্ঠু করাই সরকারের প্রধান কাজ উল্লেখ করে শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, সুষ্ঠু নির্বাচনের ক্ষেত্রে জেলা প্রশাসকরা সরকারের সবচেয়ে শক্তিশালী হাতিয়ার হতে পারে।
তিনি বলেন, ‘আরেকটা পরামর্শ দিয়েছি, যেহেতু তারা (জেলা প্রশাসকরা) নিজ নিজ এলাকায় ছোট একটি শহরে থাকেন, সেই শহরগুলোতে আমরা ছোটবেলায় যা দেখেছি, তখনকার দিনে যারা জেলা প্রশাসক ছিলেন বা মহকুমার প্রশাসক ছিলেন তারা কিন্তু একটা কিছু (নিদর্শন) সেই শহরের জন্য রেখে যেতেন। সেটা হোক একটি সুন্দর দিঘি, স্টেডিয়াম, স্কুল বা একটি সুন্দর পার্ক।’
ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, ‘আমি ব্যক্তিগতভাবে পরামর্শ দিয়েছি আপনারা আপনাদের প্রতিটি শহরে যেখানে যে আছেন একটা কিছু আপনাদের নিদর্শন রেখে যাবেন। যেন অনেক পরেও সবাই বলতে পারে আপনি ওই শহরের প্রশাসক ছিলেন। এটি আমার ছোটবেলার অভিজ্ঞতা থেকে বললাম।’