সোমবার, ০৭ জুলাই ২০২৫, ০২:২৮ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
নিখোঁজের ১দিন পর ধর্ষণের পর হত্যা, মিললো লাশ মসজিদের দুতলায়! জুলাইয়ে টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন চাকরিজীবীরা সাবেক সংসদ সদস্য নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার সংস্কার কাজে আলোচনার চেয়ে খাওয়াদাওয়া বেশি হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমদ অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড বাতিল করা ভুল ছিল: প্রেস সচিব নতুন বাংলাদেশের জন্ম ৮ আগস্ট নয় ৫ আগস্ট দেশের সকল সরকারি প্রতিষ্ঠানের ভবনের ছাদে সোলার প্যানেল বসানোর নির্দেশ যুদ্ধে ইরানের বিজয় ঘোষণা করেছেন খামেনি অপরাধী যত বড়ই হোক, ‘মব জাস্টিস’ সমর্থনযোগ্য নয় : রিজভী ‘মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা’ ‘এখন আর যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবের প্রয়োজন নেই’ ইরানের সঙ্গে ট্রাম্পের প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ইসরাইল জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন : উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম ইরান ও ইসরাইলের মধ্যে ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা আজ থেকে চালু হচ্ছে গুগল পে, থাকছে যেসব সুবিধা

সব ফলের দাম বেশি, কেজির বদলে এক-দুই পিস কিনছেন অনেকে

নিজস্ব প্রতিবেদক
আপডেট : শুক্রবার, ২২ মার্চ, ২০২৪, ৩:৫৯ অপরাহ্ন

দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির ছোঁয়া লেগেছে ফলের বাজারে। রমজান মাসে ফলের চাহিদা বেশি হওয়ায় দাম নিয়ে একরকম অস্থিরতা চলছে। কেউ সিন্ডিকেটের দোষ দিচ্ছেন আর কেউ বেশি বেশি শুল্ক আরোপের দোহাই দিচ্ছেন।

শুক্রবার (২২ মার্চ) রাজধানীর বাসাবো, মাদারটেক ও টেম্পু স্ট্যান্ড ফল বাজার ঘুরে এবং সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে বাজারে থাকা সব ধরনের ফলের দামই এখন স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে বেশি। কোনো কোনো ফলের দাম কেবল রমজান উপলক্ষ্যে দ্বিগুণ হয়েছে।

বাজার ঘুরে দেখা গেছে, প্রতি পিস মাঝারি সাইজের তরমুজ বিক্রি হচ্ছে ৩০০ থেকে ৫০০ টাকায়। আপেল মানভেদে ২৫০ থেকে ৩৫০ টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে। নাশপাতি ২৭০ টাকা, ছোট কমলা ২৫০ টাকা আর বড় কমলা কেজিপ্রতি ২২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ডালিম ৩৫০ টাকা, আঙুর ২৮০ থেকে ৩০০ টাকা, কালো আঙুর ৪০০ টাকা, মাল্টা ২৮০ থেকে ৩০০ টাকা, পেয়ারা ৬০ টাকা। এক হালি কলা বিক্রি হচ্ছে মানভেদে ৩০ থেকে ৮০ টাকা পর্যন্ত।

ফল কিনতে আসা আব্দুল আলিম মিয়া নামে এক ব্যক্তি বলেন, বৃদ্ধ মা রোজা রাখেন। তিনি ইফতারে একটু আপেল খান। বাচ্চারাও আপেল পছন্দ করে। কিন্তু ফলের যে দাম তাতে আর কিনে খাওয়ার উপায় নেই। আনার, নাশপাতি, আঙুর যা-ই কিনতে যাই অনেক দাম।

সজীব হাসান নামে একজন বলেন, প্রতিটি ফলের দাম বেশি। রমজানে যেহেতু বিক্রি বেশি দাম তো কমার কথা। কিন্তু সেটা হয় না। উল্টো দাম বেড়ে যায়। মন চাইলেও পছন্দের ফল কিনে খেতে পারছি না।

ফল বিক্রেতা হাফিজুর রহমান বলেন, ফলের দাম আসলেই অনেক বেশি। আড়ৎদাররা বলেন সরকার নাকি শুল্ক বাড়াইছে। দাম বেশি দেখে অনেকে দু’একটা ফল কেনেন, এক কেজি নিতে সাহস পান না। রমজানে ফলের দাম একটু কমলেই ভালো। কিন্তু সেটা তো আমাদের হাতে নেই। আমরা যে দামে কিনি তার চেয়ে সামান্য বেশিতে বিক্রি করি।

আরেক বিক্রেতা গাউসুল আজম বলেন, সবকিছু আসলে আড়ৎদারদের হাতে। তারাই দাম কমায়, তারাই বাড়ায়। এখানে আমাদের হাত নেই। আমরা ছোট ব্যবসায়ী, আমাদের এসব বলেও লাভ নেই।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর