দেশের রাজধানী ঢাকায় সবচেয়ে দরিদ্র এলাকা কামরাঙ্গীরচর, আর সবচেয়ে ধনী এলাকা পল্টন। দেশের সবচেয়ে দরিদ্র এলাকা মাদারীপুরের ডাসার, সবচেয়ে ধনী এলাকা রাজধানীর পল্টন। জেলা হিসেবেও সবচেয়ে দরিদ্র মাদারীপুর, আর সবচেয়ে ধনী জেলা নোয়াখালী। বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) প্রকাশিত ‘বাংলাদেশের দারিদ্র মানচিত্র ২০২২’ এ এ তথ্য উঠে এসেছে।
বিবিএসের দারিদ্র মানচিত্রে দেখা যায়, রাজধানীর কামরাঙ্গীরচর এলাকায় দারিদ্রতার হার ১৯ দশমিক ১ শতাংশ। ২০১০ সালেও এ এলাকায় দারিদ্রতার হার ছিল ২২ দশমিক ৮ শতাংশ।
তথ্য উপাত্ত বিশ্লেষণে দেখা যায়, তুলনামুলকভাবে রাজধানীর মূল এলাকায় থেকেও মিরপুর এলাকায় দরিদ্র মানুষের সংখ্যা বেশি। মিরপুর এলাকার ভাষাণটেকে দারিদ্রতার হার ১৬ দশমিক ২ শতাংশ, আবার মিরপুরের দারিদ্রতার হার ১২ দশমিক ৬ শতাংশ।
বিবিএসের তথ্য বলছে, জেলা হিসেবে সবচেয়ে বেশি দারিদ্র মাদারীপুর জেলা। এ জেলায় দারিদ্র ৫৪ দশমিক ৪ শতাংশ, আর সবচেয়ে কম দারিদ্র্য নোয়াখালী জেলায় ৬ দশমিক ১ শতাংশ।
আর উপজেলা হিসেবে ৬৩ দশমিক ২ শতাংশ দারিদ্র্যতা নিয়ে শীর্ষে রয়েছে মাদারীপুরের ডাসার। আর সবচেয়ে কম দারিদ্র্য ঢাকার পল্টনে। এ এলাকায় দারিদ্র্য ১ শতাংশ।
বিবিএসের দারিদ্র মানচিত্রে দেখা যায়, দেশের বিভাগীয় দারিদ্র হিসেবে সবচেয়ে বেশি বরিশাল বিভাগে ২৬ দশমিক ৬ শতাংশ। আর চট্টগ্রাম বিভাগে সবচেয়ে কম দারিদ্র্য ১৫ দশমিক ২ শতাংশ।
জেলা হিসেবে সবচেয়ে বেশি দারিদ্র মাদারীপুর জেলা। এ জেলায় দারিদ্র ৫৪ দশমিক ৪ শতাংশ, আর সবচেয়ে কম দারিদ্র্য নোয়াখালী জেলায় ৬ দশমিক ১ শতাংশ।
আর উপজেলা হিসেবে ৬৩ দশমিক ২ শতাংশ দারিদ্র্যতা নিয়ে শীর্ষে রয়েছে মাদারীপুরের ডাসার। আর সবচেয়ে কম দারিদ্র্য ঢাকার পল্টনে। এ এলাকায় দারিদ্র্য ১ শতাংশ।
দেশের বিভাগীয় দারিদ্র হিসেবে সবচেয়ে বেশি বরিশাল বিভাগে ২৬ দশমিক ৬ শতাংশ। আর চট্টগ্রাম বিভাগে সবচেয়ে কম দারিদ্র্য ১৫ দশমিক ২ শতাংশ।