বুধবার, ২৭ অগাস্ট ২০২৫, ০৩:০৯ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
তৌহিদ আফ্রিদির বাবা নাসির উদ্দীন গ্রেফতার ঘোষিত সময়েই নির্বাচন হতে হবে : শামসুজ্জামান দুদু মালয়েশিয়ার স্থানীয় শ্রমিকদের মতো সুবিধা পাবেন বাংলাদেশিরা : প্রেস সচিব গণঅভ্যুত্থানের পরে আনোয়ার ইব্রাহিমের বাংলাদেশ সফর আমাদের প্রেরণা যুগিয়েছিল : অধ্যাপক ইউনূস আমদানি সহজ করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের মাস্টার হাসিনা সরকারের নজরদারির সরঞ্জাম ক্রয় খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি জামায়াত-এনসিপির শর্তের চাপে বিএনপি, নির্বাচন নিয়ে নতুন শঙ্কা আগামী সপ্তাহে নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা করবে নির্বাচন কমিশন : ইসি সচিব দনবাস অঞ্চল ছাড়ার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান জেলেনস্কির পুলিশের বিশেষ অভিযানে সারাদেশে গ্রেফতার ১,৭৫৪ জন মসজিদভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা প্রকল্পের কেন্দ্র পরিদর্শনে যাবেন ইফার গর্ভনরেরা এনসিপির একটা এজেন্ডা বিএনপির নামে বদনাম করা: ইশরাক পরাজিত শক্তির নানা ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে : প্রধান উপদেষ্টা যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত: তারেক রহমানের ব্যতিক্রমী রাজনৈতিক পদক্ষেপ শিক্ষা উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে সচিবালয়ে শিক্ষার্থীরা

দক্ষিণ গাজার খান ইউনুসে ইসরায়েলী হামলা

ডেস্ক রিপোর্ট
আপডেট : সোমবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৩, ২:০৭ অপরাহ্ন

ইসরায়েল দক্ষিণ গাজার মূল শহর খান ইউনুসে সোমবার বোমা হামলা চালিয়েছে।
ফিলিস্তিনী বন্দীদের মুক্তি দেয়া না হলে কোন ইসরায়েলী জিম্মিকে জীবিত ছেড়ে দেয়া হবে না বলে হামাসের হুঁশিয়ারির পর ইসরায়েল এ হামলা চালিয়েছে।
বার্তা সংস্থা এএফপি’র খবরে বলা হয়েছে, ইসরায়েলী সৈন্যরা যে বাড়িতে হামাসের সুড়ঙ্গ খুঁজেছিল সেই বাড়িটিই পরে তারা বোমা মেরে উড়িয়ে দিয়েছে।
ফিলিস্তিনী সংগঠন ইসলামিক জিহাদ গ্রুপ এ খবর জানিয়েছে।
ইসরায়েলী সেনা বাহিনী বলেছে, সোমবার গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা চালানো হয়েছে। এছাড়া রোববার গাজা শহর ও খান ইউনুসের আশেপাশে ভয়াবহ যুদ্ধ হয়েছে।
এদিকে হামাস রোববার হুঁিশয়ারী দিয়ে বলেছে, বন্দী বিনিময় ও আলোচনা এবং প্রতিরোধের দাবি না মেটানো পর্যন্ত ইসরায়েল কোন জিম্মিকেই জীবিত ফেরত পাবে না।
ইসরায়েল বলেছে, হাসাসের কারাগারে এখনো ১৩৭ জিম্মি বন্দী রয়েছে। অপর দিকে মানবাধিকার কর্মীরা বলেছে, প্রায় সাত হাজার ফিলিস্তিনী ইসরায়েলী কারাগারে বন্দী।
উল্লেখ্য, গত ২২ নভেম্বর হামাস ও ইসরায়েল একটি চুক্তির আওতায় চারদিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করে। এতে মধ্যস্থতা করে মিসর ও কাতার। নভেম্বর ২৪ থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয় এবং তা আরো বাড়ানো হয়। চুক্তি অনুযায়ী গাজায় আটক একজন জিম্মি মুক্তির বিনিময়ে তিন ফিলিস্তিনী বন্দীকে ছেড়ে দেয়া হয়।
যুদ্ধবিরতির চুক্তি হামাস লংঘন করেছে অভিযোগে ইসরায়েল ১ ডিসেম্বর ডিসেম্বর থেকে আবারো হামলা শুরু করে। এ জন্যে ফিলিস্তিনী কর্তৃপক্ষ যুক্তরাষ্ট্রকে দায়ী করেছে।
গত ৭ অক্টোবর হামাস ইসরায়েলে আকস্মিক বড়ো ধরনের হামলা চালায়। এতে ১২শ’ ইসরায়েলী প্রাণ হারায়। এছাড়া হামাস প্রায় দুশো ইসরায়েলীকে জিম্মি হিসেবে আটক করে। এর পর পরই ইসরায়েল গাজায় নির্বিচারে বোমা বর্ষণ ও পরে সর্বাত্মক হামলা শুরু করে। এতে এ পর্যন্ত প্রায় ১৮ হাজার ফিলিস্তিনী নিহত এবং প্রায় ৫০ হাজার আহত হয়েছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর