বুধবার, ৩০ জুলাই ২০২৫, ১১:৪০ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
পুলিশের বিশেষ অভিযানে সারাদেশে গ্রেফতার ১,৭৫৪ জন মসজিদভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা প্রকল্পের কেন্দ্র পরিদর্শনে যাবেন ইফার গর্ভনরেরা এনসিপির একটা এজেন্ডা বিএনপির নামে বদনাম করা: ইশরাক পরাজিত শক্তির নানা ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে : প্রধান উপদেষ্টা যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত: তারেক রহমানের ব্যতিক্রমী রাজনৈতিক পদক্ষেপ শিক্ষা উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে সচিবালয়ে শিক্ষার্থীরা গোপালগঞ্জের ঘটনায় বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি হবে কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডে তালা দিয়ে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ শিক্ষার্থীর আইডি কার্ডে রক্তের গ্রুপ ও অভিভাবকের ফোন নাম্বার উল্লেখের নির্দেশ হাইকোর্টের সচিবালয়ের ফটক ভেঙে ভেতরে ঢুকে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় দেশের সকল মসজিদে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত বাবা-মায়ের পাশে শায়িত শিক্ষিকা মাহরিন ‘বিমান বিধ্বস্তের সময় আর্তচিৎকারে পুরো ক্যাম্পাস ভারি হয়ে ওঠে’ প্রয়োজনে আবার ইরানে হামলা করবে যুক্তরাষ্ট্র : ট্রাম্প বিমান দুর্ঘটনায় শোক জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ভিডিও বার্তা

নাইজারে মার্কিন ঘাঁটিতে প্রবেশ করল রুশ সেনারা

ডেস্ক রিপোর্ট
আপডেট : শুক্রবার, ৩ মে, ২০২৪, ৪:৩০ অপরাহ্ন

আফ্রিকার দেশ নাইজারে একটি মার্কিন ঘাঁটিতে প্রবেশ করেছে রাশিয়ার সেনারা। নাইজারের সামরিক জান্তা দেশটি থেকে মার্কিন সেনাদের চলে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল। ওই নির্দেশনা দেওয়ার এক মাস পর মার্কিন ঘাঁটিতে অবস্থান নিয়েছে রুশ সৈন্যরা।

গত বছর সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে নাইজারের ক্ষমতা দখল করে দেশটির সেনাবাহিনী। এরপর এ বছরের মার্চে মার্কিন সেনাদের নাইজার ছাড়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। ধারণা করা হচ্ছে, বর্তমানে নাইজারে যুক্তরাষ্ট্রের এক হাজার সেনা রয়েছে।

নাম গোপন রাখার শর্তে এক মার্কিন কর্মকর্তা বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের সেনাদের সঙ্গে মিশছেন না রুশ সেনারা। তবে ১০১ নামের ওই বিমান ঘাঁটির একটি আলাদা হ্যাঙ্গারে অবস্থান নিয়েছে রুশ বাহিনী। এই ঘাঁটি নাইজারের দিওরি হামানি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের পাশেই অবস্থিত।

মার্কিন বাহিনীর ঘাঁটিতে এমন সময় রুশ সেনারা অবস্থান নিলো যখন এই দুই দেশের মধ্যে কূটনৈতিক ও সামরিক টানাপোড়েন চলছে। বিশেষ করে ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কের ব্যাপক অবনতি হয়।

এছাড়া ওই ঘাঁটিতে যেসব মার্কিন অবকাঠামো রয়েছে সেগুলোর নিরাপত্তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। এক মার্কিন কর্মকর্তা বলেছেন, “পরিস্থিতি ভালো নয়। তবে স্বল্প সময়ে এটি ম্যানেজ করা যাবে।”

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থিত নাইজার এবং রাশিয়ার দূতাবাসে যোগাযোগ করেছিল। কিন্তু কোনো দূতাবাসই এ ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করেনি।

নাইজারের জান্তার অভিযোগ, যুক্তরাষ্ট্র তাদের অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে কথা বলছে। এ কারণে তাদের দেশে মার্কিন সেনারা থাকতে পারবে না।

নাইজারের সেনারা অভ্যুত্থানের পরপরই প্রথমে ফ্রান্সের সেনাদের চলে যাওয়ার নির্দেশ দেয়। এখন তারা যুক্তরাষ্ট্রের সেনাদের চলে যেতে বলছে। মূলত আফ্রিকার দেশগুলো পশ্চিমা দেশগুলোর সঙ্গে দূরত্ব তৈরি করছে। অপরদিকে নিরাপত্তার জন্য রাশিয়ার দারস্থ হচ্ছে।

সূত্র: দ্য গার্ডিয়ান


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর