বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫, ০৪:৪৩ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
ইসরায়েলের সেনাবাহিনীতে জেঁকে বসেছে যুদ্ধাপরাধের বিচারের ভয় চুয়াডাঙ্গায় চাঁদাবাজি মামলায় বিএনপি নেতা গ্রেফতার সচিবালয়ে পুলিশ ও শিক্ষার্থীদের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া, তদন্ত কমিটি গঠন ঢাকায় ছিনতাই বেড়ে যাওয়ার কথা স্বীকার করলেন ডিএমপি কমিশনার বেগম খালেদা জিয়া লন্ডন পৌঁছেছেন উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডন গেলেন বেগম খালেদা জিয়া ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে জাতীয় হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতা অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের আশ্বাস প্রধান উপদেষ্টার দেশের অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধে সরকারের ৫ নির্দেশনা শেখ হাসিনার ষড়যন্ত্র এখনো থামেনি : জামায়াত সেক্রেটারি নির্বাচনের জন্য দুটি সম্ভাব্য সময়সূচি রয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা আওয়ামী লীগের রাজনীতি দূষিত হয়ে গিয়েছিল : আবুল কাসেম ফজলুল হক তারেক রহমানের ৪ মামলা বাতিলের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল ‘হাশ মানি’ মামলায় অভিষেকের আগে ট্রাম্পকে সাজা ৪৩তম বিসিএস : পুনর্বিবেচনার আবেদন করতে পারবেন ২২৭ জন

নাইজারে মার্কিন ঘাঁটিতে প্রবেশ করল রুশ সেনারা

ডেস্ক রিপোর্ট
আপডেট : শুক্রবার, ৩ মে, ২০২৪, ৪:৩০ অপরাহ্ন

আফ্রিকার দেশ নাইজারে একটি মার্কিন ঘাঁটিতে প্রবেশ করেছে রাশিয়ার সেনারা। নাইজারের সামরিক জান্তা দেশটি থেকে মার্কিন সেনাদের চলে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল। ওই নির্দেশনা দেওয়ার এক মাস পর মার্কিন ঘাঁটিতে অবস্থান নিয়েছে রুশ সৈন্যরা।

গত বছর সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে নাইজারের ক্ষমতা দখল করে দেশটির সেনাবাহিনী। এরপর এ বছরের মার্চে মার্কিন সেনাদের নাইজার ছাড়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। ধারণা করা হচ্ছে, বর্তমানে নাইজারে যুক্তরাষ্ট্রের এক হাজার সেনা রয়েছে।

নাম গোপন রাখার শর্তে এক মার্কিন কর্মকর্তা বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের সেনাদের সঙ্গে মিশছেন না রুশ সেনারা। তবে ১০১ নামের ওই বিমান ঘাঁটির একটি আলাদা হ্যাঙ্গারে অবস্থান নিয়েছে রুশ বাহিনী। এই ঘাঁটি নাইজারের দিওরি হামানি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের পাশেই অবস্থিত।

মার্কিন বাহিনীর ঘাঁটিতে এমন সময় রুশ সেনারা অবস্থান নিলো যখন এই দুই দেশের মধ্যে কূটনৈতিক ও সামরিক টানাপোড়েন চলছে। বিশেষ করে ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কের ব্যাপক অবনতি হয়।

এছাড়া ওই ঘাঁটিতে যেসব মার্কিন অবকাঠামো রয়েছে সেগুলোর নিরাপত্তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। এক মার্কিন কর্মকর্তা বলেছেন, “পরিস্থিতি ভালো নয়। তবে স্বল্প সময়ে এটি ম্যানেজ করা যাবে।”

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থিত নাইজার এবং রাশিয়ার দূতাবাসে যোগাযোগ করেছিল। কিন্তু কোনো দূতাবাসই এ ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করেনি।

নাইজারের জান্তার অভিযোগ, যুক্তরাষ্ট্র তাদের অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে কথা বলছে। এ কারণে তাদের দেশে মার্কিন সেনারা থাকতে পারবে না।

নাইজারের সেনারা অভ্যুত্থানের পরপরই প্রথমে ফ্রান্সের সেনাদের চলে যাওয়ার নির্দেশ দেয়। এখন তারা যুক্তরাষ্ট্রের সেনাদের চলে যেতে বলছে। মূলত আফ্রিকার দেশগুলো পশ্চিমা দেশগুলোর সঙ্গে দূরত্ব তৈরি করছে। অপরদিকে নিরাপত্তার জন্য রাশিয়ার দারস্থ হচ্ছে।

সূত্র: দ্য গার্ডিয়ান


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর