শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২৫, ০৫:০৭ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
ইসরায়েলের সেনাবাহিনীতে জেঁকে বসেছে যুদ্ধাপরাধের বিচারের ভয় চুয়াডাঙ্গায় চাঁদাবাজি মামলায় বিএনপি নেতা গ্রেফতার সচিবালয়ে পুলিশ ও শিক্ষার্থীদের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া, তদন্ত কমিটি গঠন ঢাকায় ছিনতাই বেড়ে যাওয়ার কথা স্বীকার করলেন ডিএমপি কমিশনার বেগম খালেদা জিয়া লন্ডন পৌঁছেছেন উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডন গেলেন বেগম খালেদা জিয়া ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে জাতীয় হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতা অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের আশ্বাস প্রধান উপদেষ্টার দেশের অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধে সরকারের ৫ নির্দেশনা শেখ হাসিনার ষড়যন্ত্র এখনো থামেনি : জামায়াত সেক্রেটারি নির্বাচনের জন্য দুটি সম্ভাব্য সময়সূচি রয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা আওয়ামী লীগের রাজনীতি দূষিত হয়ে গিয়েছিল : আবুল কাসেম ফজলুল হক তারেক রহমানের ৪ মামলা বাতিলের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল ‘হাশ মানি’ মামলায় অভিষেকের আগে ট্রাম্পকে সাজা ৪৩তম বিসিএস : পুনর্বিবেচনার আবেদন করতে পারবেন ২২৭ জন

কয়লা খনি দুর্নীতি মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়াসহ তিনজন

ডেস্ক রিপোর্ট
আপডেট : বুধবার, ২৭ নভেম্বর, ২০২৪, ৫:৫৭ অপরাহ্ন

দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াসহ তিনজনকে অব্যাহতি দিয়েছেন আদালত।

অপর দুইজন হলেন-সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আলতাফ হোসেন চৌধুরী এবং সাবেক স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন।

ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৩ এর বিচারক মো. আবু তাহের আজ তাদের মামলার দায় হতে অব্যাহতি দেন।

আজ সকালে খালেদা জিয়ার পক্ষে তার আইনজীবী হাজিরা দাখিল করে তিনজনের অব্যাহতি চেয়ে শুনানি করেন। এসময় রাষ্ট্রপক্ষ অভিযোগ গঠন করতে শুনানি করেন।
উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত খালেদা জিয়াসহ তিনজনকে অব্যাহতি দেন।

একইসাথে এই তিনজন ব্যতীত মামলার অপর আসামি হোসাফ গ্রুপের চেয়ারম্যান মোয়াজ্জেম হোসেন,সাবেক জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ সচিব নজরুল ইসলাম, পেট্রোবাংলার সাবেক পরিচালক মঈনুল আহসান ও মো. সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত।

খালেদা জিয়ার আইনজীবী জিয়া উদ্দিন ও হান্নান ভুইয়া বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।

বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি দুর্নীতি মামলায় মোট আসামি ছিলেন ১৩ জন। এর মধ্যে জামায়াত নেতা মতিউর রহমান নিজামী ও আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদের মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় ফাঁসি কার্যকর হয়েছে।

মামলা চলাকালীন অপর চার আসামি-ব্যারিস্টার আমিনুল হক, সাবেক কৃষিমন্ত্রী এম কে আনোয়ার, সাবেক তথ্যমন্ত্রী এম শামসুল ইসলাম এবং সাবেক জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী এ কে এম মোশারফ হোসেন মারা যান।

২০০৮ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি খালেদা জিয়া ও তার মন্ত্রিসভার সদস্যসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে শাহবাগ থানায়  বড় পুকুরিয়া কয়লা খনি দুর্নীতি মামলাটি করেন দুদকের তৎকালীন সহকারী পরিচালক মো. সামছুল আলম। একই বছরের ৫ অক্টোবর ১৬ আসামির বিরুদ্ধে দুদক উপ-পরিচালক মো.আবুল কাসেম ফকির অভিযোগপত্র দাখিল করেন।

অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়, কয়লা উত্তোলনে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দরদাতা সিএমসি’র সঙ্গে বড় পুকুরিয়া কয়লা খনির উৎপাদন, ব্যবস্থাপনা ও রক্ষণাবেক্ষণ চুক্তি করায় সরকারের প্রায় ১৫৮ কোটি ৭১ লাখ টাকার ক্ষতিসাধন হয়েছে। বড় পুকুরিয়া কয়লা খনির অনুমোদন দিয়ে রাষ্ট্রের আর্থিক ক্ষতিসাধন করা হয়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর