শনিবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৫, ০৪:২৩ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
বাল্যবিবাহের অপরাধ আমলে নেওয়ার সময়সীমা প্রশ্নে হাইকোর্টের রুল সাত বিয়ে করা প্রতারক নারীর ফাঁদে বিচারক ‘সমবায়ভিত্তিক অর্থনৈতিক কার্যক্রমে আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়া সম্ভব’ নতুন পাসকি এনক্রিপশন ফিচার চালু করল হোয়াটসঅ্যাপ যুক্তরাষ্ট্রকে রুখতে রাশিয়া, চীন ও ইরানের সামরিক সহায়তা চাইছে ভেনেজুয়েলা গণভোট ও সংসদ নির্বাচন নিয়ে জামায়াত আমিরের বার্তা বিএনপি এবং জামায়াতের সাথে আমাদের দূরত্ব হওয়ার কথাটি সত্য নয় : হাসনাত আবদুল্লাহ সরাইলে জমি দখল ও মারধরের অভিযোগে দ্রুতবিচার আদালতে মামলা পদোন্নতি, পদসৃজন ও জনবল নিয়োগে সরকারের বিধিবিধান যথাযথভাবে অনুসরণ করতে হবে : তথ্য ও সম্প্রচার সচিব তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা নিয়ে আপিল শুনানি শুরু সুপ্রিম কোর্টে সমবায় ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান মহিউদ্দিনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট দুর্নীতিবাজদের রাজনীতি থেকে বিদায় করতে চাই : ড. রেজাউল করিম স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ চন্দ্র সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা প্রবাসী শ্রমিকদের জন্য পাসপোর্ট ফি কমানো হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সালমান শাহের অপমৃত্যু মামলাটি হত্যা মামলা হিসেবে এজহার গ্রহণের নির্দেশ

পরকীয়ার জেরে স্বামী হত্যা মামলায় স্ত্রীর যাবজ্জীবন

ঝিনাইদহ প্রতিনিধি
আপডেট : বৃহস্পতিবার, ১ জুন, ২০২৩, ৬:২১ অপরাহ্ন

ঝিনাইদহের শৈলকুপায় পরকীয়ার জেরে স্বামী হারুন-অর-রশিদ হারুকে শ্বাসরোধ করে হত্যার দায়ে স্ত্রীকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাকে ২০ হাজার টাকার জরিমানা অনাদায়ে আরও তিন মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

বৃহস্পতিবার (১ জুন) দুপুরে আসামির উপস্থিতিতে ঝিনাইদহের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ দ্বিতীয় আদালতের বিচারক মো. আব্দুল মতিন এ রায় ঘোষণা করেন।

দণ্ডপ্রাপ্ত সর্জিনা খাতুন উপজেলার উত্তর বোয়ালিয়া গ্রামের নিহত হারুন-অর-রশিদের স্ত্রী।

মামলার নথির বরাতে পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) ইসমাইল হোসেন জানান, ২০০৮ সালের ২৫ জুলাই ঝিনাইদহের শৈলকুপার উত্তর বোয়ালিয়া গ্রামের হারুন-অর-রশিদকে তার স্ত্রী খাবারের সঙ্গে অতিরিক্ত মাত্রায় ঘুমের ওষুধ খাইয়ে দেয়। পরে অচেতন হয়ে পড়লে তাকে তার স্ত্রী সর্জিনা খাতুন ও তার পরকীয়া প্রেমিক লিটন হোসেন শ্বাসরোধ করে হত্যা করে। এ ঘটনায় নিহতের ভাই ইব্রাহিম বাদী হয়ে শৈলকুপা থানায় সর্জিনা খাতুন ও লিটনকে আসামি করে পরের দিন মামলা দায়ের করেন। দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি সর্জিনা খাতুন আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তি জবানবন্দী দেন। তদন্ত শেষে এসআই তৌহিদুর রহমান ২০০৮ সালের ২৪ ডিসেম্বর সর্জিনা খাতুন ও লিটনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। দীর্ঘ বিচারিক প্রক্রিয়া শেষে আদালত ওই মামলায় স্ত্রী সর্জিনা খাতুনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ২০ হাজার টাকা জরিমানা করেন।

তিনি জানান, মামলার অপর আসামি লিটনের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাকে বেকসুর খালাশ দেওয়া হয়েছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর