মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৫, ০৯:০৯ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
ঢাকা সেনানিবাসের একটি ভবন সাময়িক কারাগার হিসেবে ঘোষণা তথ্য উপদেষ্টার বক্তব্য বিকৃত করে অপপ্রচার শনাক্ত বাংলাফ্যাক্টের ইসলামী ব্যাংক একীভূতকরণ নিয়ে গুজব ছড়ানোর বিরুদ্ধে সরকারের সতর্কতা পিআর ইস্যুটি আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে : মির্জা ফখরুল এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল ১৬ অক্টোবর আমরা চাই অন্তর্বর্তী সরকার সফল হোক : তারেক রহমান পদার্থে নোবেল পেলেন ৩ গবেষক দল হিসেবে আওয়ামী লীগের অপরাধের তদন্ত শুরু হয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর আওয়ামী লীগের কার্যক্রমের ওপর নিষেধাজ্ঞা যেকোনো সময় তুলে নেওয়া হতে পারে : জিটিওকে প্রধান উপদেষ্টা জাতিসংঘে রোহিঙ্গা পরিস্থিতি নিয়ে উচ্চপর্যায়ের সম্মেলন আজ রাজনৈতিক দলগুলো চাইলেই এক মাসে ‘সাংবাদিক সুরক্ষা আইন’ বাস্তবায়ন সম্ভব : মাহফুজ আলম শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে: ডিএমপি কমিশনার দুর্গাপূজা উপলক্ষে সারাদেশে পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় ৭১ হাজার পুলিশ মোতায়েন ব্যাংকের টাকা লোপাটকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে : ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী মার্কিন প্রেসিডেন্টের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা ও তাঁর কন্যার যোগদান

পানির নিচে বিশেষ পদ্ধতিতে সুপারি রেখে ব্যবসা

নিজস্ব প্রতিবেদক
আপডেট : শনিবার, ২৫ জানুয়ারী, ২০২৫, ৬:০৬ অপরাহ্ন

বাগেরহাট কচুয়ায় পানির নিচে রেখে কোটি টাকার সুপারি বিক্রি করে লাভবান হচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। পানির নিচে রেখে সুপারি বিক্রি সনাতন পদ্ধতি হলেও এ পদ্ধতি চলে আসছে বহুদিন ধরে। এ পদ্ধতিতে প্রক্রিয়াজাতকরণ সুপারি সাধারণত মজা সুপারি কোথাও ঢোপ সুপারি নামে পরিচিত।

কচুয়া উপজেলার বিভিন্ন জায়গায় কাঁচা পাকার মৌসুমে সুপারি মজুদ করে বিশেষ পদ্ধতিতে পানির ভিতর নির্দিষ্ট একটি সময় পর্যন্ত রেখে এক সময় ভালো মূল্যে বিক্রি করা হয়। এ পদ্ধতিতে সুপারি বিক্রি করে লাভের সম্ভাবনা অনেক বেশি। স্থানীয় ব্যবসায়ীদের ভাষ্য অনুযায়ী প্রতিবছর পানির নিচে রাখা কোটি টাকার সুপারি এখান থেকে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে রপ্তানি করা হয়।

তবে এ ধরনের পদ্ধতিতে সুপারি বিক্রি করা লাভজনক হলেও দূষিত হচ্ছে পানি। আর এ পানি দূষণের হাত থেকে রক্ষার জন্য সুপারি প্রক্রিয়াকরণের জন্য সুপারিকে চৌবাচ্চা অথবা সংরক্ষিত ডোবায় রাখা জরুরি।

তবে মদা সুপারিকে প্রক্রিয়াজাত করে বাজারজাতকরণের ক্ষেত্রে কৃষি বিভাগ কিংবা সরকারি পৃষ্ঠপোষকতার অভাব রয়েছে।

কচুয়া উপজেলা কৃষি অফিসার আকাশ বৈরাগী বলেন, কচুয়া উপজেলায় মোট ১১৫৩ হেক্টর জমিতে সুপারি চাষ হয়। এ বছর ফলন হয়েছে প্রায় ৮ হাজার ৭১ মেট্রিকটন। সুপারিকে ভিজিয়ে বেশিক্ষণ কাঁচা রাখার জন্য একটি বিশেষ পদ্ধতি আবিষ্কার করেছেন। যা স্থানীয় বাজারসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় অনেক চাহিদা রয়েছে। মদা সুপারি দেশের বিভিন্ন জায়গায় বিক্রি করে ব্যবসায়ীরা ভালো লাভবান হচ্ছেন।

পানি ও পরিবেশ দূষণের ক্ষেত্রে তিনি বলেন, প্রশাসনসহ সবার সহায়তা নিয়ে স্থানীয় ব্যবসায়ীদের যদি এ ব্যাপারে সচেতন করা যায় তবে এ ধরনের সমস্যা সমাধান হবে এবং কৃষি অফিসের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি ও মনিটরিং ব্যবস্থা জোরদার করা হবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর