রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৫:২৭ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
উপদেষ্টা হাসান আরিফের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফের মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতির শোক উপদেষ্টা হাসান আরিফের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক যুক্তরাষ্ট্র এক বছরে ২ লাখ ৭০ হাজার অভিবাসীকে বহিষ্কার করেছে জাতি নতুন করে বিজয় দিবস উদযাপন করবে আজ দেশকে আরও উন্নত ও স্বাধীনতার পূর্ণ সুফল ভোগ করতে আমরা বদ্ধপরিকর : প্রধান উপদেষ্টা মহান বিজয় দিবস উদযাপন উপলক্ষ্যে জাতীয় কর্মসূচি আশা করি দ্রুত জনগণের প্রত্যাশিত নির্বাচন হবে : মির্জা ফখরুল শহিদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে জাতীয় মসজিদে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত শহিদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা নিবেদন শহিদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতির শ্রদ্ধা অন্তর্বর্তী সরকার একটি উন্নত, সমৃদ্ধ ও সুশাসিত বাংলাদেশ গঠনে অঙ্গীকারবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা ২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষা শুরু ১০ এপ্রিল শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে জাতীয় কর্মসূচি মিথ্যা-প্রতিহিংসামূলক মামলা আদালতের মাধ্যমে শেষ হলে ফিরবেন তারেক রহমান : মির্জা ফখরুল

সব ফলের দাম বেশি, কেজির বদলে এক-দুই পিস কিনছেন অনেকে

নিজস্ব প্রতিবেদক
আপডেট : শুক্রবার, ২২ মার্চ, ২০২৪, ৩:৫৯ অপরাহ্ন

দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির ছোঁয়া লেগেছে ফলের বাজারে। রমজান মাসে ফলের চাহিদা বেশি হওয়ায় দাম নিয়ে একরকম অস্থিরতা চলছে। কেউ সিন্ডিকেটের দোষ দিচ্ছেন আর কেউ বেশি বেশি শুল্ক আরোপের দোহাই দিচ্ছেন।

শুক্রবার (২২ মার্চ) রাজধানীর বাসাবো, মাদারটেক ও টেম্পু স্ট্যান্ড ফল বাজার ঘুরে এবং সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে বাজারে থাকা সব ধরনের ফলের দামই এখন স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে বেশি। কোনো কোনো ফলের দাম কেবল রমজান উপলক্ষ্যে দ্বিগুণ হয়েছে।

বাজার ঘুরে দেখা গেছে, প্রতি পিস মাঝারি সাইজের তরমুজ বিক্রি হচ্ছে ৩০০ থেকে ৫০০ টাকায়। আপেল মানভেদে ২৫০ থেকে ৩৫০ টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে। নাশপাতি ২৭০ টাকা, ছোট কমলা ২৫০ টাকা আর বড় কমলা কেজিপ্রতি ২২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ডালিম ৩৫০ টাকা, আঙুর ২৮০ থেকে ৩০০ টাকা, কালো আঙুর ৪০০ টাকা, মাল্টা ২৮০ থেকে ৩০০ টাকা, পেয়ারা ৬০ টাকা। এক হালি কলা বিক্রি হচ্ছে মানভেদে ৩০ থেকে ৮০ টাকা পর্যন্ত।

ফল কিনতে আসা আব্দুল আলিম মিয়া নামে এক ব্যক্তি বলেন, বৃদ্ধ মা রোজা রাখেন। তিনি ইফতারে একটু আপেল খান। বাচ্চারাও আপেল পছন্দ করে। কিন্তু ফলের যে দাম তাতে আর কিনে খাওয়ার উপায় নেই। আনার, নাশপাতি, আঙুর যা-ই কিনতে যাই অনেক দাম।

সজীব হাসান নামে একজন বলেন, প্রতিটি ফলের দাম বেশি। রমজানে যেহেতু বিক্রি বেশি দাম তো কমার কথা। কিন্তু সেটা হয় না। উল্টো দাম বেড়ে যায়। মন চাইলেও পছন্দের ফল কিনে খেতে পারছি না।

ফল বিক্রেতা হাফিজুর রহমান বলেন, ফলের দাম আসলেই অনেক বেশি। আড়ৎদাররা বলেন সরকার নাকি শুল্ক বাড়াইছে। দাম বেশি দেখে অনেকে দু’একটা ফল কেনেন, এক কেজি নিতে সাহস পান না। রমজানে ফলের দাম একটু কমলেই ভালো। কিন্তু সেটা তো আমাদের হাতে নেই। আমরা যে দামে কিনি তার চেয়ে সামান্য বেশিতে বিক্রি করি।

আরেক বিক্রেতা গাউসুল আজম বলেন, সবকিছু আসলে আড়ৎদারদের হাতে। তারাই দাম কমায়, তারাই বাড়ায়। এখানে আমাদের হাত নেই। আমরা ছোট ব্যবসায়ী, আমাদের এসব বলেও লাভ নেই।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর