রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ০৪:০৪ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
সরকারের ক্ষমতাকাল বিষয়ে আমি কিছু বলিনি, জনগণ বলেছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বিমান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার দায়িত্বও পেলেন শেখ বশিরউদ্দীন সংসদে আইন করে ইসরাইলিদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করল মালদ্বীপ ‘সয়াবিন তেল ও শিল্প গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির সিদ্ধান্ত সরকারের অপরিণামদর্শিতা’ সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল ২১ মে ভারত থেকে এলো আরও ১০ হাজার টন চাল ডিবিপ্রধানকে সরিয়ে দেওয়া নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ট্রাম্পের বিরুদ্ধে এবার আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা হাসিনা ও জয়ের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের বাণিজ্য মন্ত্রীর সাক্ষাৎ গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে কায়রোতে আলোচনায় বসছে হামাসের প্রতিনিধি দল মহাকাশ প্রযুক্তিতে সহযোগিতা বাংলাদেশ ও তুরস্কের জন্য লাভজনক হবে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা ডিসেম্বরে নির্বাচনের লক্ষ্যে সংস্কার কার্যক্রম দ্রুত এগিয়ে নেওয়ার তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার শ্রমিক ছাঁটাই বন্ধ ও শ্রম আইন সংশোধনের দাবি আইবিসির যৌতুক বন্ধে ইমাম-মুয়াজ্জিনদেরকে দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখতে হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

সব ফলের দাম বেশি, কেজির বদলে এক-দুই পিস কিনছেন অনেকে

নিজস্ব প্রতিবেদক
আপডেট : শুক্রবার, ২২ মার্চ, ২০২৪, ৩:৫৯ অপরাহ্ন

দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির ছোঁয়া লেগেছে ফলের বাজারে। রমজান মাসে ফলের চাহিদা বেশি হওয়ায় দাম নিয়ে একরকম অস্থিরতা চলছে। কেউ সিন্ডিকেটের দোষ দিচ্ছেন আর কেউ বেশি বেশি শুল্ক আরোপের দোহাই দিচ্ছেন।

শুক্রবার (২২ মার্চ) রাজধানীর বাসাবো, মাদারটেক ও টেম্পু স্ট্যান্ড ফল বাজার ঘুরে এবং সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে বাজারে থাকা সব ধরনের ফলের দামই এখন স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে বেশি। কোনো কোনো ফলের দাম কেবল রমজান উপলক্ষ্যে দ্বিগুণ হয়েছে।

বাজার ঘুরে দেখা গেছে, প্রতি পিস মাঝারি সাইজের তরমুজ বিক্রি হচ্ছে ৩০০ থেকে ৫০০ টাকায়। আপেল মানভেদে ২৫০ থেকে ৩৫০ টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে। নাশপাতি ২৭০ টাকা, ছোট কমলা ২৫০ টাকা আর বড় কমলা কেজিপ্রতি ২২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ডালিম ৩৫০ টাকা, আঙুর ২৮০ থেকে ৩০০ টাকা, কালো আঙুর ৪০০ টাকা, মাল্টা ২৮০ থেকে ৩০০ টাকা, পেয়ারা ৬০ টাকা। এক হালি কলা বিক্রি হচ্ছে মানভেদে ৩০ থেকে ৮০ টাকা পর্যন্ত।

ফল কিনতে আসা আব্দুল আলিম মিয়া নামে এক ব্যক্তি বলেন, বৃদ্ধ মা রোজা রাখেন। তিনি ইফতারে একটু আপেল খান। বাচ্চারাও আপেল পছন্দ করে। কিন্তু ফলের যে দাম তাতে আর কিনে খাওয়ার উপায় নেই। আনার, নাশপাতি, আঙুর যা-ই কিনতে যাই অনেক দাম।

সজীব হাসান নামে একজন বলেন, প্রতিটি ফলের দাম বেশি। রমজানে যেহেতু বিক্রি বেশি দাম তো কমার কথা। কিন্তু সেটা হয় না। উল্টো দাম বেড়ে যায়। মন চাইলেও পছন্দের ফল কিনে খেতে পারছি না।

ফল বিক্রেতা হাফিজুর রহমান বলেন, ফলের দাম আসলেই অনেক বেশি। আড়ৎদাররা বলেন সরকার নাকি শুল্ক বাড়াইছে। দাম বেশি দেখে অনেকে দু’একটা ফল কেনেন, এক কেজি নিতে সাহস পান না। রমজানে ফলের দাম একটু কমলেই ভালো। কিন্তু সেটা তো আমাদের হাতে নেই। আমরা যে দামে কিনি তার চেয়ে সামান্য বেশিতে বিক্রি করি।

আরেক বিক্রেতা গাউসুল আজম বলেন, সবকিছু আসলে আড়ৎদারদের হাতে। তারাই দাম কমায়, তারাই বাড়ায়। এখানে আমাদের হাত নেই। আমরা ছোট ব্যবসায়ী, আমাদের এসব বলেও লাভ নেই।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর